গল্প কুটির ওয়েব ডেস্ক |
সে যুগের বোতামওয়ালা মোবাইলের কথা মনে করুন। চোখ বেঁধে দিলেও স্বাচ্ছন্দ্যে টাইপ করে নিতেন। তার একটা কারণ যদি হয় অভ্যাস, অন্য একটা কারণ নিঃসন্দেহে বোতামগুলো অ্যালফাবেটিক অর্ডারে সাজানো ছিল, যা সহজেই আমাদের মাথায় থাকত। কিন্তু এখনকার অ্যান্ডরয়েড ফোন তার ব্যতিক্রম।
শুধু অ্যান্ডরয়েড ফোনই নয়, একইসঙ্গে কম্পিউটার কীবোর্ডের কী-গুলিও অ্যালফাবেটিক অর্ডারে সাজানো থাকে না। কিন্তু এর পিছনে কী কারণ রয়েছে, তা অনেকেরই অজানা। আজ জেনে নেওয়া যাক, এর পিছনে মূলত কী কারণ ছিল।
শোনা যায়, টাইপরাইটারের যুগে বোতামগুলি আলফাবেটিক্যাল বিন্যাস মেনেই থাকত। কিন্তু দেখা যায়, মানুষ এত দ্রুত টাইপ করত যে টাইপিং মেশিনে যান্ত্রিক গোলযোগের সৃষ্টি হত। এই সমস্যার সমাধান করতেই টাইপিং মেশিনের কী-গুলি আলফাবেটিক্যালি পরপর না সাজিয়ে এলোমেলোভাবে সাজানো হলো। এই অ্যালফাবেটিক্যাল বিন্যাসকে বলা হয় QWERTY কীবোর্ড। এই ভাবে সাজানোর মূল কারণ ছিল যাতে টাইপিং স্পিড অপেক্ষাকৃত কম রাখা যায়। সেই ধারা একই রেখে এখনও পর্যন্ত QUERTY কীবোর্ডের ব্যবহার চলে আসছে।
তথ্যসূত্রঃ টাইমস অফ ইন্ডিয়া
কমেন্টস
মোটেই না। টাইপ রাইটারের যুগেই লেটার গুলো আলফাবেটিক্যাল অর্ডারে না রেখে qwert- র নির্দিষ্ট অর্ডারে সাজানো হয়। টাইপ যাতে তাড়াতাড়ি করা যায় সেই কথা ভেবেই যে লেটার বেশি বার ব্যবহৃত হয় সেগুলো সুবিধা জনক জায়গায় রেখে সাজানো হয় বলেই ওগুলোর অর্ডার এভাবে করা হয়।
Good.
একটা নতুন সত্য জানলাম।
আঙুলের অবস্থান এবং বেশিরভাগ শব্দে বেশি ব্যবহৃত বর্ণের দিকটি লক্ষ্য রেখে এমন বিন্যাস যাতে সহজে এবং দ্রুত টাইপ করা যায়। আপনি বিপরীতটি বলছেন।
আমার মনে হয় অভিজ্ঞদের টাইপিং স্পিড বাড়ানোর জন্য ই এই সুবিধা করা হয়েছে ।